চট্টগ্রাম : ‘প্রিয় একজন মানুষের পদোন্নতি। নবনিযুক্ত ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্যকে প্রাণখোলা অভিবাদন। পুলিশে এমন লোকের পদায়ন, পদোন্নতি সুন্দর-মঙ্গলালোকের যাত্রীদের জন্য নি:সন্দেহে আশাজাগানিয়া খবর…’ এমন অহংবোধ আর ভালোবাসার ঢালি নিয়ে শনিবার সকালে দেবদাস ভট্টাচার্য্যের কাছে হাজির হয়েছিল একুশে পত্রিকা পরিবার।
পূর্বের কর্মস্থল সিএমপি কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ১১টায় একুশে পত্রিকা পরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে, একই ফ্রেমে পেয়ে দেবদাস ভট্টাচার্য্যও যেন আনন্দালোকের ঝাঁপি খুলে দেন। এসময় একুশে পত্রিকার কর্ম-চিন্তায় তাঁর অগণন দুর্বলতার কথা জানিয়ে পত্রিকাটির মঙ্গল কামনা করেন তিনি। বলেন, গৎবাঁধা আর সস্তা সাংবাদিকতার খোলস থেকে বেরিয়ে একুশে পত্রিকা একেবারে নতুন, ব্যতিক্রম, সত্যনিষ্ঠ পথ ধরে চলতে চায়, তা পত্রিকাটির প্রিন্ট আর অনলাইন ভার্শনের পাতা উল্টালে সহজে অনুমিত হয়।’
নবনিযুক্ত ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্যের সঙ্গে ভালোবাসা-বিনিময়ের অনুষ্ঠানে একুশে পত্রিকার সম্পাদকীয় পরামর্শক নজরুল কবির দীপু, পরামর্শক অ্যাডভোকেট রেহানা বেগম রানু, সম্পাদক আজাদ তালুকদার, সিনিয়র রিপোর্টার শরীফুল রুকন, স্টাফ রিপোর্টার মোরশেদ নয়ন, চিত্রগ্রাহক মোস্তফা নুর বিপ্লব, মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ দিদারুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আপাদমস্তক সৃজনশীল এ পুলিশ কর্মকর্তার সাফল্য কামনা করে একুশে পত্রিকা পরিবারের সদস্যরা বলেন, ’দেশের প্রতি, মানুষের প্রতি দেবদাস ভট্টাচার্য্যের যে প্রেম-অনুরাগ তা খুব কম মানুষের কাছেই পাওয়া যায়। তিনিই পারবেন দেশবরেণ্য পুলিশ হতে, দেশ এবং পুলিশ বিভাগের ভাবমূর্তিকে উড্ডীন রাখতে।’
পরে পুলিশের উর্ধ্বতন এ কর্মকর্তার হাতে একুশে পত্রিকা পরিবারের সদস্যরা পত্রিকার স্মারক সম্বলিত একটি ক্রেস্ট তুলে দেন।
প্রসঙ্গত, সিএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) দেবদাস ভট্টাচার্য্য গত ১৮ অক্টোবর ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পান। অল্প কিছুদিনের মধ্যে নতুন কর্মস্থলে তার যোগদানের কথা রয়েছে।